♦ যারা সুমহান আর্য সভ্যতার অবিচল অনুসরণকারী এবং বেদবিহিতভাবে উপাসনা, নিত্যকর্ম করে তারা বেদমন্ত্র উচ্চারণে সন্ধ্যা-উপাসনা করেন। কিন্তু হিন্দু সমাজে উপাসনা পদ্ধতির বিভিন্ন তারতম্য দেখা যায়।এক এক জন এক এক ভাবে সকালে এবং সন্ধ্যায় উপাসনা করে। যেখানে অন্যান্য সকল ধর্মে সব মানুষ একসাথে প্রার্থনা করে এক ই নিয়মে সেখানে হিন্দুদের মধ্যে এরকম তারতম্য কেন? শ্রী কৃষ্ণের ভক্ত হিসেবে পরিচিত বৈষ্ণব ভাইবোনরা মালা জপ করেন এবং কীর্তন করে থাকেন। অথচ শ্রীকৃষ্ণ নিজে কীভাবে উপাসনা করতেন ❔
যোগেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ বা মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রীরাম কিভাবে উপাসনা করতেন তা অবশ্যই একটি আগ্রহের বিষয়।
♦ সকল সনাতন ধর্মালম্বীদের সেভাবেই উপাসনা করা সম্মত যেভাবে একদম আদিকাল থেকেই সকল সনাতনীরা উপাসনা করতেন।
🔷 এই উপাসনা পদ্ধতি পবিত্র বেদেই লিপিবদ্ধ আছে। আর তা হল “সন্ধ্যা” অর্থাৎ সন্ধিকালীন সময়ে যা করা হয়,অর্থাৎ দিন ও রাতের সন্ধিকালীন সময়ে(ভোর এবং সন্ধ্যায়)।
🔷 বৈদিক সভ্যতার প্রাণপুরুষ যোগেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ বা মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রীরামচন্দ্রও তার ব্যাতিক্রম ছিলেন না।
🔷 যোগেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ এর ভোর এবং সন্ধ্যায় সন্ধ্যা করা,যজ্ঞ করা,সূর্য নমস্কার করার কথা স্বয়ং মহাভারতেই লেখা আছে।
♦আমরা মহাভারতের উদ্যেগ পর্বের ভগবৎযান পর্বাধ্যায় এর ৮২ নং অধ্যয় এ দেখতে পাই:-
🌸 যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব নিয়ে শ্রীকৃষ্ণ যেদিন হস্তিনাপুরে রওনা হবেন সেদিন একদম ভোরে সূর্যোদয় এর সময় ব্রাহ্মমুহূর্তে শ্রীকৃষ্ণ ঘুম থেকে উঠলেন,যেদিন ছিল শরৎ এর অন্তের ঋতু,কৌমুদ তথা কার্তিক মাস এবং রেবতি নক্ষত্র-
🌸 ততো ব্যপেতে তমসি সূর্যে বিমল উদ্গতে। মৈত্রে মুহূর্তে সংপ্রাপ্তে মদ্বর্চিষি দিবাকরে 🌸
🔷 অর্থাৎ মৈত্র বা ব্রাহ্মমুহূর্তে,সূর্য যখন উদিত হচ্ছে…
(মহাভারত ৫.৮২.৬)
🔷 কৌমুদে মাসি রেবত্যাং শরদন্তে হিমাগমে।
স্ফীতসস্যসুখে কালে কল্যঃ সৎববতাং বরঃ ॥
👉 শরতের শেষে কার্তিক মাসে তখন হালকা কুয়াশা পড়ছে,প্রচুর ফসল তখন মাঠে-ক্ষেতে।
(মহাভারত ৫.৮২.৭)
🔷 মঙ্গল্যাঃ পুণ্যনির্ঘোষা বাচঃ শ্রৃণ্বংশ্চ সূনৃতাঃ। ব্রাহ্মণানাং প্রতীতানামৃষীণামিব বাসবঃ॥
👉ব্রাহ্মণদের,ঋষিদের মঙ্গলময় ভোরের প্রার্থনার বাণী তখন শোনা যাচ্ছিল(সেই যুগে ঋষিরা, ব্রাহ্মণগণ ভোর হতেই সমবেত প্রার্থনার মধুর ধ্বনিতে চারিদিক মাতিয়ে তুলত তার প্রমাণ)।
(মহাভারত ৫.৮২.৮)
🔷 কৃৎবা পৌর্বাহ্ণিকং কৃত্যং স্নাতঃ শুচিরলঙ্কৃতঃ। উপতস্থে বিবস্বন্তং পাবকং চ জনার্দনঃ॥
👉তিনি স্নান করলেন,শুদ্ধ বস্ত্রালংকারে ভূষিত হলেন,সূর্য(সূর্য নমস্কার) ও অগ্নি(যজ্ঞ) উপাসনায় প্রাতকৃত্য সম্পন্ন করলেন।
(মহাভারত ৫.৮২.৯)
🔷 ঋষভং পৃষ্ঠ আলভ্য ব্রাহ্মণানভিবাদ্য চ। অগ্নিং প্রদক্ষিণং কৃৎবা পশ্যন্কল্যাণমগ্রতঃ॥
👉সকলের মঙ্গল কামনায় অগ্নি প্রদক্ষিণ করলেন(যজ্ঞ) ব্রাহ্মণদের নমস্কার করলেন।
🌸 এরপর তিনি সকাল হতে রথে উপবেশন করে রওনা হলেন হস্তিনাপুরের দিকে।
এভাবে চলতে চলতে -
🔷 বৃকস্থলং সমাসাদ্য কেশবঃ পরবীরহা।
প্রকীর্ণরশ্মাবাদিত্যে ব্যোম্নি বৈ লোহিতায়তি॥
(মহাভারত ৫.৮৪.২০)
👉 সূর্য রশ্মি আস্তে আস্তে অনুজ্জ্বল হয়ে এল,লোহিত হয়ে উঠল আদিত্য(সন্ধ্যা হয়ে এল),রথ বৃকস্থল গ্রামে(পাণ্ডবরা যে ৫ টি গ্রাম দুর্যোধন থেকে চেয়েছিল তার একটি,বর্তমানে হরিয়ানার গুরগাঁও) পৌঁছাল।
🔷 অবতীর্য রথাত্তূর্ণং কৃৎবা শৌচং যথাবিধি।
রথমোচনমাদিশ্য সন্ধ্যামুপবিবেশ হ।।
(মহাভারত ৫.৮৪.২১)
👉তখন তিনি সন্ধ্যাপোসনার জন্য রথ থামালেন এবং যথাবিধি সন্ধ্যাপোসনা সম্পন্ন করলেন।
♦ একইভাবে মহাভারত শান্তিপর্বের ১৫২ নং অধ্যয় এর ৭ নং শ্লোক এ আমরা দেখতে পাই শ্রীকৃষ্ণ ভোরবেলায় ঘুম থেকে উঠে গায়ত্রী জপ করছেন,বৈদিক পদ্ধতিতে সন্ধ্যা করে হোমযজ্ঞ করছেন।♥
🔷 তত উথায় দাশার্হ স্নাতঃ প্রাঞ্জলিরচ্যুতঃ।
জপ্তা গুহ্যং মহাবাহুরগ্নীনাশ্রিত্য তস্থিবান্।।
👉অনুবাদ-মহাবাহু কৃষ্ণ শয্যা থেকে উঠে স্নান করে হস্তযুগল সংযোজন করে(নমস্কার ভঙ্গীতে) গায়ত্রী জপ করলেন(প্রাতঃসন্ধ্যা),হোমাগ্নি করলেন।
♦ অর্থাৎ আপনারা স্পষ্ট ই দেখতে পাচ্ছেন যোগেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ কি সুন্দরভাবে ব্রাহ্মমুহূর্তে ও সান্ধ্যকালীন সময়ে সন্ধ্যাপোসনা করতেন,যজ্ঞ করতেন,গায়ত্রী জপ করতেন। ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ আর্যবীর যোগেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এর পরম ভক্ত আর্যরাও ঠিক সেভাবেই যজ্ঞ, সান্ধ্যোপসনা করে থাকে, মহামন্ত্র গায়ত্রী জপ করে ঠিক যেভাবে সকল মুনি ঋষিগণ করতেন,প্রাচীন সকল সনাতনীরা করতেন। ♥
♦ ঠিক একইভাবে 🌸মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রীরামকেও🌸
রামায়ণে বেশ কয়েকটি স্থানে বৈদিক সন্ধ্যাপোসনা, যজ্ঞ, মহামন্ত্র গায়ত্রী জপ এবং ধ্যান করতে দেখা যায়।
যেমনঃ-
🔷 আদিকাণ্ড ১.২৩.১ এ ঋষি বিশ্বামিত্র ভোর বেলায় ঘাসের উপর ঘুমন্ত শ্রী রাম ও শ্রী লক্ষণকে ডেকে দিচ্ছেন সান্ধ্যবন্দনা করার জন্য বলছেন-
🔷প্রভাতায়াম তু শার্বয়াম বিশ্বামিত্রো মহামুনি।
অভ্যভাষত কাকুথসৌ শয়ানো পর্ণ সংস্তরে।।
👉অর্থাৎ মুনি বিশ্বামিত্র ঘাসের উপর ঘুমিয়ে থাকা দুই ভাইকে ডেকে তুললেন এই বলে হে কাকুথসৌ(সূর্য বংশীয় প্রাচীন রাজা) এর বংশধর,উঠ।
🔷 কৌশল্যা সুপ্রজা রাম পূর্বা সন্ধ্যা প্রবর্ততে।
উত্তিস্ঠ নর শার্দূল কর্তব্যং দৈব আহ্নিকম।।
(বাল্মীকি রামায়ণ ১.২৩.২)
👉কৌশল্যা সৌভাগ্যিনী তোমার মত পুত্র পেয়ে,উঠ,প্রাতঃকালীন কর্তব্যকর্ম সন্ধ্যা উপাসনা করতে হবে।
🚩 তখন কী হলো? এর পরের শ্লোক ১.২৩.৩ বলছে-
🔷 তস্য ঋষে পরম উদারম্ বচঃ শ্রুত্বা নৃপ নরোত্তমৌ।
স্নাত্বা কৃত উদকৌ বীরো জেপতুঃ পরমম্ জপম্।।
👉ঋষির স্নেহপূর্বক কথা শুনে মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মানব,নৃপতি রাম উঠলেন,আচমন করলেন এবং গায়ত্রী মন্ত্রে জপ ও ধ্যান করলেন।
♦ তাই আসুন আমাদের মহান পথ
প্রদর্শক শ্রী রাম ও শ্রী কৃষ্ণের আদর্শে
জীবন গড়ে তুলি,বৈদিক সন্ধ্যা পদ্ধতিতে
নিজেদের সুশৃঙ্খল করে তুলে মহামন্ত্র গায়ত্রী জপ, যজ্ঞ, ধ্যানাদি করি। ♦
♦কে_বা_কারা_শ্রীকৃষ্ণের_প্রকৃত_অনুসারী ❔
=================================
.
→ _শ্রীকৃষ্ণ মহামন্ত্র গায়ত্রী মন্ত্রে দীক্ষিত ছিল এবং বিশ্ব চরাচর সৃষ্টি স্থিতি ও প্রলয়কারী পরমব্রহ্ম এর উপাসনা করতেন।
.
উত্তরঃ যারা শ্রীকৃষ্ণ এর মত
#মহামন্ত্র_গীয়ত্রী_মন্ত্রে_দীক্ষিত এবং শ্রীকৃষ্ণ এর মত বিশ্ব চরাচর সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়কারী পরমব্রহ্ম এর উপাসনা করেন তাঁরাই প্রকৃতপক্ষে শ্রীকৃষ্ণের অনুসারী (আমার মতে)
.
=[]=[]=আপনার মত কি?
.
🔷 মহাভারত_থেকে_বেদমাতা_গায়ত্রী_
মহামন্ত্র_মাধ্যমে_উপাসনা_করার_
এবং_সনাতন ব্রহ্মের ধ্যান তথা উপাসনা করার প্রমাণঃ--
.
🔷√মহাভারতের শান্তিপর্বের ১৫২তম অধ্যায়ে পাওয়া যায় শ্রীকৃষ্ণ বেদমাতা গায়ত্রী মহামন্ত্র এর মাধ্যমে উপাসনা তথা সন্ধ্যা করতেনঃ--
.
🌸 " তত উণ্থায় দাশার্হঃ স্নাতঃ প্রাঞ্জলিরচ্যুতঃ।
জপ্ত্বা গুহ্যং মহাবাহুরগ্নীনাশ্রিত্য তস্থিবান্।। "
=[] মহাভারতঃ শান্তিপর্বঃঅধ্যায়ঃ১৫২ শ্লোক ৭ []=
.
👉#ভাবার্থঃ-----
অনন্তব মহাবাহু কৃষ্ণ শয্যা হইতে উঠিয়া, স্নান করিয়া, হস্তযুগল সংযোজন - পূর্ব্ব বেদমাতা গায়ত্রী মহামন্ত্র জপ ( প্রাতঃসন্ধ্যা) করিয়া,হোমাগ্নিব নিকটে যাইয়া, প্রাতঃকালীয় হোম করিবার জন্য অবস্থান করিলেন।।
.
.
.
.
🔷 √মহাভারতের শান্তিপর্বের ১৫২তম অধ্যায়ে পাওয়া যায় শ্রীকৃষ্ণ সনাতন ব্রহ্মের ধ্যান তথা উপাসনা করতেনঃ--
.
🌸 "স ধ্যানপথমাবিশ্য সর্ব্বজ্ঞানানি মাধবঃ।
অবলোক্য ততঃ পশ্চাদ্দধৌ ব্রহ্ম সনাতনম্।।"🌸
=[] মহাভারতঃ শান্তিপর্বঃঅধ্যায়ঃ১৫২ শ্লোক ২ []=
.
👉ভাবার্থঃ----
তদনন্তর যাহাতে সমস্ত জ্ঞান উৎপন্ন হয়, সেইভাবে ধ্যান অবলম্বন করিয়া, তিনি নাসিকার অগ্রদেশ দেখিতে থাকিয়া, সনাতন ব্রহ্মের চিন্তা করিলেন।
.
.
🔷_ভাগবত_থেকে_বেদমাতা_গায়ত্রী_মহামন্ত্র_মাধ্যমে_উপাসনা_করার_এবং_সনাতন ব্রহ্মের ধ্যান তথা উপাসনা করার প্রমাণঃ--
.
🌸 √ভাগবতের ১০ম স্কন্দের ৪৫তম অধ্যায়ে পাওয়া যায় শ্রীকৃষ্ণ বেদমাতা গায়ত্রী মহামন্ত্র এ দীক্ষিত হয়েছিলেনঃ---
.
→ " ততশ্চ লব্ধসংস্কারৌ দ্বিজত্বং প্রাপ্ত সুব্রতৌ। গর্গাদ যদুকুলাচার্যাদ্
গায়ত্রং ব্রতমাস্থিতৌ।। "
=[] ভাগবত ১০/৪৫/২৯[]=
.
👉#ভাবার্থঃ--
এইপ্রকার শ্রীকৃষ্ণ এবং বলরাম যদুকুলাচার্য গর্গের নিকট উপনয়ন সংস্কার প্রাপ্ত হয়ে দ্বিজত্বে উপনিত হলেন এবং গায়ত্রী ধারণ ধারণপূর্বক ব্রহ্মচর্য ব্রতে স্থিত হলেন।
.
.
🔷 √ভাগবতের ১০ম স্কন্দের ৭০তম অধ্যায়ে পাওয়া যায় শ্রীকৃষ্ণ বেদমাতা গায়ত্রী মহামন্ত্রের মাধ্যমে উপাসনা তথা সন্ধ্যা করতেনঃ--
.
🌸 "অথপুতো নির্মলস্য জলে যথাবিধি ক্রিয়া কলাপং পরিধায় ব্যাসসী। চকার সন্ধ্যাপগমাদি উত্তমো হুতানলো ব্রহ্ম জজাপ বাগযতঃ।।"🌸
=[] ভাগবত ১০/৭০/৬[]=
.
👉#ভাবার্থঃ--
অতঃপর তিনি বিধি অনুসারে নির্মল ও পবিত্র জলে স্নান করে শুদ্ধ বস্ত্র ও উত্তরীয় ধারন করে যথাবিদি নিত্যকর্ম সন্ধ্যা বন্দনা করেন। অতঃপর তিনি যজ্ঞ করতে বসেন ও মৌন হয়ে গায়ত্রী জপ করেন।
.
🔷√ভাগবতের ১০ম স্কন্দের ৭০তম অধ্যায়ে পাওয়া যায় শ্রীকৃষ্ণ সনাতন ব্রহ্মের ধ্যান তথা উপাসনা করতেনঃ--
.
🌸"ব্রহ্ম মুহুর্তে উথ্থায় বায়ুর্সস্পৃশ্য মাধবঃ দধৌ প্রসন্ন করণ আত্মনং তমসঃ পরম।।"🌸
=[] ভাগবত ১০/৭০/৪[]=
.
👉ভাবার্থঃ--
শ্রীকৃষ্ণ ব্রাহ্মমুহুর্তে শয্যা ত্যাগ করতঃ প্রাতঃ কৃত্যাদি সম্পন্ন করে প্রসন্ন চিত্তে তমোগুন হতে দুরে থেকে ঈশ্বর উপাসনা করতেন।
.
🔷" এক স্বয়ং জ্যোতি রণস্তমব্যয়ম স্ব সংস্থয়ান্বিত্য নিত্যরিস্তকল্মষম।
ব্রহ্মাথ্য মাসোদ্য ভবনাশ হেতুভিঃ স্বর্শক্তিভিলক্ষিত ভাবনিবৃতিম।। "🌸
=[] ভাগবত ১০/৭০/৫[]=
.
👉#ভাবার্থঃ -----
যিনি এক এবং জ্যোতি স্বরূপ, অনন্ত, অব্যয় অর্থাৎ একরুপ বা একরসে বিদ্যমান এব্য সর্বত্র নিজ অবস্থান হেতু নিয়ত অন্যায় কার্য দূর করেন এবং যাকে ব্রহ্ম বলা হয়, যিনি এই বিশ্ব চরাচর সৃষ্টি স্থিতি ও প্রলয় করার সামর্থ্য যুক্ত কৃষ্ণ তারই উপাসনা করতেন।
.
.
♦ Reference_Books :-
→ মহাভারতম এর শ্রীমদ্হরিদাসসিদ্ধান্ত
বাগীশ অনুবাদকৃত বিশ্ববাণী প্রকাশনীর
দ্বিতীয় সংস্করণঃ মহালয়া ১৪০০ বঙ্গাব্দ ♥
.
........ . 🙏 সমাপ্তম 🙏.........
নমস্কার
ओ३म्
ও৩ম্ শান্তিঃ শান্তিঃ শান্তিঃ