• “মা” একটি সুমিষ্ট শব্দ। এই শব্দের গভীরতা যে কত, তা সবাই জানেন।
• "মা"কে নিয়ে একটি কবিতাঃ
"একট রং একটা তুলি
রাঙাবো আজ স্বপ্নগুলি,,,,
জাগে রাত জাগে তারা
ভাবনাগুলি বাধন হারা !!!!
কখনো রাগ কখনো হাসি
তারপরও তোমায় ভালোবাসি,,,,
• "দুনিয়ার সব কিছুই
বদলাতে পারে, কিন্তু মায়ের ভালবাসা
কখনো বদলাবার নয়..!!
🍂মহাভারতের মাকে নিয়ে বলা হয়েছে মাতার সমান কোন রক্ষক নেইঃ
মহাভারতঃ
‘নাস্তি মাতৃসমা ছায়া, নাস্তি মাতৃসমা গতিঃ।
নাস্তি মাতৃসমং ত্রাণ, নাস্তি মাতৃসমা প্রিয়া॥’
নাস্তি মাতৃসমং ত্রাণ, নাস্তি মাতৃসমা প্রিয়া॥’
[মহাভারত- শান্তি পর্ব, অধ্যায় ২০৬,শ্লোক ৩১]
(অর্থাত, মাতার সমান কোন ছায়া নেই, মাতার সমান কোন আশ্রয় নেই। মাতার সমান কোন রক্ষক নেই এবং মাতার সমান কোন প্রিয় জিনিস হয় না।)
(অর্থাত, মাতার সমান কোন ছায়া নেই, মাতার সমান কোন আশ্রয় নেই। মাতার সমান কোন রক্ষক নেই এবং মাতার সমান কোন প্রিয় জিনিস হয় না।)
মহাভারতঃ
সমর্থ বাসমর্থ বা কৃশং বাপ্যকৃশং তথা,
রক্ষত্যে সুতং মাতা নান্য পোষ্ট বিধানতঃ
(মহাভারত শান্তপর্ব ২৬৬/২৯)
(সন্তান সমর্থ হোক বা অসমর্থ হোক,
দূর্বল হোক বা সফল হোক,মাতাই তাকে রক্ষা করেন।
মা ছাড়া কেউ তাকে যথাযথভাবে পালন পোষণ করতে পারে না।)
দূর্বল হোক বা সফল হোক,মাতাই তাকে রক্ষা করেন।
মা ছাড়া কেউ তাকে যথাযথভাবে পালন পোষণ করতে পারে না।)
• বেদে "মা" কে ঈশ্বরের পরে মাতার স্থান দেয়া হয়েছেঃ
মা নো বধীঃ পিতরং মোতমাতরম্
||যজুর্বেদ ১৬/১৫||
মাতার স্থান ঈশ্বরের পরেই। তিনি জাগ্রত মূর্তিমতি দেবী৷ সন্তানের কর্তব্য হলো মাকে শ্রদ্ধা,ভক্তি,সম্মান ও সেবা করা৷ মা দুঃখ কষ্ট পান এমন কাজ কোন সন্তানের করা উচিত নয়৷
ঋগ্বেদঃ
• পরমেশ্বরের তুলনা শুধুমাত্র মা'র সাথে করা যায়।🍂
মাতা চ মে ছদয়থঃ সমা বসো বসুৎবনায় রাধসে॥
(ঋগ্বেদ ৮.১.৬)
(হে প্রতিষ্ঠাকারী পরমাত্মা । তুমি ও আমার মা উভয়েই আমার প্রতিষ্ঠা, ধন ও সমাদর লাভের জন্য আমাকে নানা দুরাচার থেকে রক্ষা করো এবং সমাজে পূজিত করে তোলো।)
• মনুসংহিতায় "মা"কে নিয়ে বলা হয়েছেঃ
ইমং লোকং মাতৃভক্ত্যা …
(মনুসংহিতা, ২/২৩৩)
অনুবাদ :মানুষ মাতৃভক্তি দ্বারা এই ভূলোক জয় করতে পারে ।
★আমাদের প্রত্যেকের কর্তব্য এবং দায়িত্ব নিজের জন্মদাত্রী মাকে যথাযথ সন্মান প্রর্শন করা ।
• পৃথিবীর সকল মা ভালো থাকুক, বিশ্ব মা দিবসে এই প্রার্থনা করি।